SHOWCASE DETAILS

Solution Information:
Title : Surveillance Technologies to Overcome Pandemic (STOP) COVID
Description : বাংলাদেশের ম্যানুফ্যাকচারিং এবং প্রোডাকশন খাত গুলো দীর্ঘমেয়াদি লক ডাউন এর ক্ষতি বেশিদিন সামলে নিতে পারবে না, যতই প্রণোদনা দেওয়া হোক। তাই পরিস্থিতি অনুকূলে থাকলে এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের স্বাস্থ্য নির্দেশিকা কঠোরভাবে মেনে শ্রমিকদের সুরক্ষার ব্যবস্থা করতে পারলে রোজার মাসের মধ্যে সীমিত আকারে কিছু গার্মেন্টস ও শিল্প কারখানা চালু করা যেতে পারে বলে মত দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । সেই মোতাবেক করোনাভাইরাসের মহামারীতে শ্রমিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগের মধ্যেই সীমিত পরিসরে কারখানা চালুর উদ্যোগ নিয়েছে তৈরি পোশাক শিল্পের দুই খাতের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ। রোববার থেকে বিজিএমইএর সদস্য ঢাকা ও আশপাশের অন্তত ২০০ কারখানা চালুর প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বলে বিজিএমইএর সহ সভাপতি ফয়সাল সামাদ জানিয়েছেন। (সূত্র : bdnews24) মালিকপক্ষের পাশাপাশি খাত সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ব্যবসায়ী মহল ও সরকারের পক্ষ থেকেও এই প্রস্তাবে সায় দেওয়া হয়। সামাজিক দূরত্ব রক্ষার এই সময়ে সতর্কতার সঙ্গে কীভাবে কারখানা চালু করা যায় তার একটি প্রটোকল তৈরি করে মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। তবে সীমিত পরিসরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কারখানা চালুর কথা বললেও ভেতরে এর কোনো বালাই নেই বলে অভিযোগ করেছেন শ্রমিকরা। তারা জানিয়েছেন, শুধু কারখানায় ঢোকার শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হচ্ছে। কিন্তু কাজের সময় ‘সামাজিক দূরত্ব’ বজায় রাখা হচ্ছে না। কারখানাগুলোতে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে না মেনে কাজ করলে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঝুঁকি বাড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা (সূত্র-বিডিনিউজ ) | তবে যে স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা বলা হয়েছিল, সেই সুরক্ষার বালাই দেখা যায়নি জেলার ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ ইপিজেডের বেশির ভাগ খোলা কারখানাতেই। (সূত্র - ইত্তেফাক ) এ বিষয়ে বিজিএমইএ এর প্রণয়নকৃত গাইডলাইনের উল্লেখযোগ্য কিছু বাদ্ধবাধকতা গুলো প্রযুক্তিগত সমাধান দিয়ে খুব সহজেই নিশ্চিত করা যায় যেমন : ১. কারখানায় কর্মীরা মাস্ক পড়ছেকিনা সেটা সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধান করা ২. কর্ম ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখছে কিনা নজর রাখা ৩. ফিঙ্গারপ্রিন্ট পদ্ধতির পরিবর্তে ফেস রিকগনিশন এর মাধ্যমে হাজিরা নেওয়া ৪. কারখানায় অবস্থানরত প্রত্যেকের শরীরের তাপমাত্রা সার্বক্ষণিক মনিটর করা ৫. মাস্ক পরিহিত অবস্থায় ব্যক্তিদের মুখমন্ডল সনাক্ত করা এক্ষত্রে এগিয়ে এসেছে বাংলাদেশের প্রথম কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান SIGMIND.ai যা বিভিন্ন কল কারখানা ও প্রতিষ্ঠান গুলোর জন্য উপরোক্ত সমস্যাগুলোর প্রযুক্তিগত বাস্তবিক সমাধান নিশ্চিত করছে। SIGMIND.ai কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক কম্পিউটার ভিশন প্রযুক্তির মাধ্যমে সাধারণ সার্ভিলেন্স ক্যামেরা থেকেই স্বয়ংক্রিয় ভাবে ব্যক্তি থেকে ব্যক্তির দূরত্ব পরিমাপ , মুখোশ পড়ছে কিনা যাচাই করা, ফেস রিকোগনিশনের মাধ্যমে হাজিরা নেওয়া প্রভৃতি কাজ করতে পারে সহজেই। পাশাপাশি থার্মাল ক্যামেরা যুক্ত করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রত্যেকের শরীরের তাপমাত্রা পরিমাপ করে নাম সহ কর্তৃপক্ষের কাছে রিপোর্ট করতে পারবে যা কর্তৃপক্ষের বিপুল পরিমান সময়, শ্রম ও লোকবল সাশ্রয় করবে। করোনা ভাইরাসের এই প্রাদুর্ভাবের প্রাক্কালে সিগমাইন্ড এর এই "Surveillance Technologies to Overcome Pandemic" বা সংক্ষেপে "STOP COVID" প্রযুক্তি গার্মেন্টস সহ অন্যান্য শিল্প কারখানায় ব্যবহৃত হলে তা যেমন শ্রমিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করবে ঠিক তেমনি দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে গুরুত্বপৃর্ত্ন ভূমিকা পালন করতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেন সিগমাইন্ড এর সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু আনাস শুভম । তিনি আরো বলেন - "শিল্প কারখানায় এতো বিপুল সংখক মানুষ কে সার্বক্ষণিক এভাবে নজরদারিতে রাখার মতো জনবল নিয়োগ দেওয়া অনেক ব্যয়সাপেক্ষ এবং ক্ষেত্রবিশেষে ঝুঁকিপূর্ণ। তাই একুশ শতকের স্মার্ট ফ্যাক্টরি তে প্রয়োজন স্মার্ট অটোমেশন টেকনোলজি। বর্তমানে বাংলাদেশের শিল্প খাতগুলো নিজেদেরকে সময়ের সাথে মানিয়ে উম্ভাবনী চিন্তাধারা নিয়ে প্রযুক্তি ব্যবহারে এগিয়ে আসলেই কেবল আমরা এই অর্থনৈতিক ধস এর লাগাম টেনে ধরতে পারবো।"
Category : Machine Learning
Media Links:
Video Link : https://youtu.be/W6Lsq4o-nCM